১৫ জুলাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের রচিত হলো সবচেয়ে নিষ্ঠুর, বর্বর এবং লজ্জাজনক অধ্যায়।

আওয়ামীলীগ শাসনামলে ব্যক্তিক ও সামাজিক সম্পর্কের ধরে ছিল গভীর ভাটল। গ্রামসম্পর্কের স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ ধ্বংস করে ফেলা হয়েছিল। ভিলেজ পলিটিক্স চরম মাত্রা লাভ করেছিল।

আমাদের ভারতের সিভিল সোসাইটি জনগণের সাথে সংযোগ বাড়াতে হবে। আমাদের পাল্টা ন্যারেটিভ তৈরীতে কাজ করতে হবে। 

শিক্ষকদের অভুক্ত রেখে কোনো পরিকল্পনাই আলোর মুখ দেখবে না।

বিটিভির পুরো আর্কাইভকে ধ্বংস করে দিয়েছে, হাসপাতালগুলোর ফরেনসিক রিপোর্ট গায়েব করেছে ফ্যাসিবাদীরা।

যোগদানের তারিখ থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রজন্মেক বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে নির্মাণ করতে হলে ইতিহাস পাঠের বিকল্প নেই। এবং আবু খালেদ পাঠানদের মতো মানুষদের জীবনীও ছড়িয়ে দিতে হবে। 

তার রচিত ‘হায়রে মানুষ, রঙ্গিন ফানুস’ গানটি এখনো মানুষের মুখে মুখে ফেরে।

রাত ৮ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।

ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র হাতে তার অবদান ছিল ঈর্ষণীয়।

লতিফুল ইসলাম শিবলীর জন্ম নাটোর জেলায়। তিনি জনপ্রিয় লেখক, গীতিকার ও সুরকার।

গণঅভ্যুত্থানের সময় বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়াগুলোর চেয়ে সংবাদপত্র অনেক বস্তুনিষ্ঠ ভূমিকা রাখছে

আবুল মনসুর আহমদের সংবিধান চিন্তা একটি সংকলন প্রকাশ করা হবে। অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত।

আমরা কেউই চিরকাল বেঁচে থাকবো না। আগামীর সুন্দর বাংলাদেশ আমাদের হাত দিয়েই তৈরি হতে পারে।  

গণঅভ্যুত্থানের পর একাডেমিকে ঘিরে এদেশের মানুষের নতুন আকাঙ্খা তৈরি হয়েছে।

আমাদের সমাজে সংবিধানবাদী অবস্থান বেশ শক্তিশালী, এই সত্য অস্বীকারের কোনো উপায় নাই। কাজেই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষে এবং বিদ্যমান সংবিধানের বিরুদ্ধে কোনো ‘সাংবিধানিক’ যুক্তি খোঁজা যায় কি না, সেই প্রয়াস নিতে পারি।

এসব ক্ষেত্রে সবাইকে আন্তরিক ও সতর্ক থাকা উচিত এবং আমাদের নদীগুলো দখল মুক্ত করা জরুরি।

পশু ও মানুষের সহাবস্থানে পশুর বড় সুবিধা, মানুষের বড়ই বিপদ।

মানুষে মানুষে সহমর্মিতার ভিত্তিতে যে ঐক্য ও দেশপ্রেম গড়ে উঠেছিল তাও ছিল অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবেই অপরাজেয়।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মোট ১৫১ জন শিক্ষার্থী ছাত্র রাজনীতির বলি হয়েছেন। এর মধ্যে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৪ জন