১ দিনের জন্য কিংবা কয়েকদিন সময় হাতে নিয়ে যদি গাজীপুরে ঘুরতে যেতে চান, তাহলে জেলার এই ৫টি স্থানে যেতে পারেন।

ছুটির দিনগুলোতে একা, পরিবার কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরে আসতে পারেন এই রিসোর্টগুলো থেকে।

কোনো ফ্লাইটের টিকিট মূল্য নির্ধারিত নয়। সাধারণত, যাত্রীর চাহিদা ও সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় টিকিটের দাম উঠা-নামা করে।

কিছুদিন আগেও বাঁশবাড়ি কলোনির চিত্র দেশের অন্যান্য কলোনি থেকে আলাদা ছিল না। তবে মাত্র ৩ মাসের ব্যবধানে সবুজে সবুজে ছেয়ে গেছে কলোনিটি। ২ পাশের দেয়ালগুলো সাজানো হয়েছে হরেক রকমের ফুল আর লতাপাতা দিয়ে।

বিশ্বের কিছু কিছু জায়গায় হাঙরের আক্রমণের হার তুলনামূলক অনেক বেশি এবং এসব জায়গায় আক্রমণের হার প্রতি বছরই বাড়ছে।

উত্তপ্ত মরুভূমির মাঝখানে তৈরি করা এই কৃত্রিম নদী সবাইকে চমকে দিয়েছে।

পর্যটকের পদচারণায় প্রায় সব ঋতুতেই মুখরিত থাকে রাঙ্গামাটি। ৩-৪ দিন হাতে নিয়ে আসলে বেশ কয়েকটি দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা সম্ভব।

যারা ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করেন, ভিন্ন সংস্কৃতি ও জনগোষ্ঠীর জীবনধারার নিয়ে আগ্রহী তাদের জন্য এই লেখায় থাকা তালিকা হতে পারে একটি ‘বাকেট লিস্ট’।

বাংলাদেশের রাস্তায় মেয়েদের চলাফেরা করাই যেখানে চ্যালেঞ্জ, সেখানে ভ্রমণ তো অবশ্যই। এই বাস্তবতা গত কয়েক বছরে খুব একটা হয়তো বদলে যায়নি, তবুও মেয়েরা থেমে নেই।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্য নয়, এমন দেশগুলোর জন্য ইউরোপের দেশগুলোতে ঘুরতে যাবার বিষয়ে ২০২৪ সাল থেকেই একটি ‘ট্রাভেল অথোরাইজেশন সিস্টেম’ চালু করা হচ্ছে। 

বিশ্বে অসংখ্য টানেল আছে। তবে আজ যেগুলোর কথা উল্লেখ করব, সেগুলো সবচেয়ে সুন্দর টানেলগুলোর মধ্যে অন্যতম। 

‘হাওর জঙ্গল মহিষের শিং, এই তিনে ময়মনসিং’ পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত প্রাচীন এ শহরটি এক সময় পরিচিত ছিল এই প্রবাদ প্রবচনে। বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনা ময়মনসিংহ শহরকে করেছে আরও সমৃদ্ধ।

অ্যাডভেঞ্চারের পরতে পরতে বিপদ লুকিয়ে থাকলেও সেই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার পেতে প্রকৃতির আরও কাছে যেতে চায় মানুষ।

দানবাকৃতির এই জাহাজটির ওজনও বেশ দশাসই, প্রায় আড়াই লাখ টন। তুলনা করতে গেলে যা কি না কানাডার টরোন্টোতে অবস্থিত ৫৫৩ মিটার উচ্চতার সিএন টাওয়ারের প্রায় দ্বিগুণ।

পর্যটনের জন্য খুব একটা পরিচিত না হলেও গ্রামের মনোরম পরিবেশ, গভীর বন, সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক তাৎপর্যের জন্য খ্যাতি রয়েছে টাঙ্গাইল জেলার।

এটি এখন ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ।

বর্ষায় ভেজা গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে যখন সূর্যের আলো উঁকি দেয়, তখন এক অনন্য দৃশ্য তৈরি হয়।

অ্যান্টার্কটিকার পশ্চিমে এই ফুটবল মাঠের সমান ছোট্ট দ্বীপে এক হাজারেরও বেশি জেন্টু পেঙ্গুইন বাস। পোস্ট অফিসের পাশাপাশি একটি জাদুঘর ও গিফট শপও রয়েছে সেখানে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে জায়গাটি।

সূর্যের এমন রূপে মাতোয়ারা হতে অনেক পর্যটক ছুটে যায় দেশ থেকে বিদেশে। সূর্যোদয়ের মনোরম দৃশ্যের দেখা পেতে আপনিও ঘুরে আসতে পারেন আপনার পছন্দের জায়গাটি।

এসব ডুবোযানে করে সমুদ্রের গভীরে অভিযানে যাওয়ার জন্য পাকা ডুবুরি হওয়ার প্রয়োজন নেই, শুধু প্রয়োজন একটি রোমাঞ্চপ্রিয় মন আর কিছু অর্থ।